দেশের শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান সৃষ্টির ওপর গুরুত্ব দিতে শিক্ষক ও গবেষকদের আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মাছুমা হাবিব। তিনি বলেন, গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হলে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকগণ উপকৃত হন।
তিনি মানসম্মত জার্নালে গবেষণার ফলাফল প্রকাশের উদ্যোগ নিতে শিক্ষক ও গবেষকদের পরামর্শ দেন। শিক্ষক ও গবেষকদের এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে ইউজিসি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিচ্ছে বলে তিনি জানান।
‘শিক্ষা বিভাগীয় কর্মচারী (শিক্ষক) কর্তৃক অর্জিত পিএইচডি অভিসন্দর্ভ ও শিক্ষাদান সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সামঞ্জস্য নিরূপণ’ শীর্ষক একাডেমিক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বুধবার (০৯ এপ্রিল ) ইউজিসিতে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ইউজিসি’র রিসার্চ গ্রান্টস এন্ড এওয়ার্ড ডিভিশনের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. দূর্গা রানী সরকার এর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কমিশনের সচিব ড. মো. ফখরুল ইসলাম।
প্রফেসর মাছুমা হাবিব বলেন, ইউজিসি কর্তৃপক্ষ গবেষণাসমূহ ডিজিটাল মাধ্যমে সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শিগগির গবেষণার একটি ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। গবেষকরা এ থেকে নানাভাবে উপকৃত হবেন এবং গবেষণার পুনরাবৃত্তি রোধ করা যাবে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি আরও বলেন, কৃষিসহ বিভিন্নক্ষেত্রে ভালো ভালো গবেষণা হচ্ছে। এসব গবেষণার মাধ্যমে দেশের উচ্চশিক্ষা এগিয়ে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
ড. ফখরুল ইসলাম বলেন, পরিবর্তিত বাংলাদেশে স্কুল ও কলেজ শিক্ষকদের এসব গবেষণা ফলাফল জাতির কল্যাণ সত্যিই কাজে লাগবে। নতুন জ্ঞান তৈরিতে এসব গবেষণা অনবদ্য অবদান রাখবে। পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনকারী এসব শিক্ষকদের অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু রয়েছে এমন কলেজে পদায়নে মাউশিকে ইউজিসি সুপারিশ করবে বলে তিনি জানান।
সেমিনারে ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শামসুল আলম, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক প্রফেসর মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সাঈদ ফেরদৌস, ইআবি’র উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবু জাফর খান, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. বেলাল হোসাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ তৌফিকুল ইসলাম ও প্রফেসর ড. নেভিন ফরিদা, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. খন্দকার শরীফুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মুরাদ আহমেদ ফারুখ ও প্রফেসর মাহবুবা জাহান এবং শেকৃবি’র প্রফেসর ড. জসিম উদ্দিন বিষয় সংশ্লিষ্ট এক্সপার্ট সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে রিসার্চ গ্রান্টস এন্ড এওয়ার্ড ডিভিশনের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহীন সিরাজ ও উপপরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন সরকারি স্কুল ও কলেজের ১২ জন শিক্ষকের পিএইচডি অভিসন্দর্ভ মূল্যায়নপূর্বক শিক্ষাদান সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সাথে অর্জিত ডিগ্রির সামঞ্জস্য নিরূপণে এই একাডেমিক সেমিনার আয়োজন করা হয়।
ড. শামসুল আরেফিন
পরিচালক
জনসংযোগ ও প্রকাশনা বিভাগ
দেশের শিক্ষার মানোন্নয়নের জন্য গবেষণার মাধ্যমে নতুন জ্ঞান সৃষ্টির ওপর গুরুত্ব দিতে শিক্ষক ও গবেষকদের আহবান জানিয়েছেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের (ইউজিসি) সদস্য প্রফেসর ড. মাছুমা হাবিব। তিনি বলেন, গবেষণার ফলাফল প্রকাশিত হলে শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও গবেষকগণ উপকৃত হন।
তিনি মানসম্মত জার্নালে গবেষণার ফলাফল প্রকাশের উদ্যোগ নিতে শিক্ষক ও গবেষকদের পরামর্শ দেন। শিক্ষক ও গবেষকদের এ ক্ষেত্রে সহযোগিতা করতে ইউজিসি প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিচ্ছে বলে তিনি জানান।
‘শিক্ষা বিভাগীয় কর্মচারী (শিক্ষক) কর্তৃক অর্জিত পিএইচডি অভিসন্দর্ভ ও শিক্ষাদান সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সামঞ্জস্য নিরূপণ’ শীর্ষক একাডেমিক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
বুধবার (০৯ এপ্রিল ২০২৫) ইউজিসিতে এই সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়। ইউজিসি’র রিসার্চ গ্রান্টস এন্ড এওয়ার্ড ডিভিশনের পরিচালক (অতিরিক্ত দায়িত্ব) ড. দূর্গা রানী সরকার এর সভাপতিত্বে এতে বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কমিশনের সচিব ড. মো. ফখরুল ইসলাম।
প্রফেসর মাছুমা হাবিব বলেন, ইউজিসি কর্তৃপক্ষ গবেষণাসমূহ ডিজিটাল মাধ্যমে সংরক্ষণের উদ্যোগ গ্রহণ করেছে। শিগগির গবেষণার একটি ডাটাবেজ তৈরি করা হবে। গবেষকরা এ থেকে নানাভাবে উপকৃত হবেন এবং গবেষণার পুনরাবৃত্তি রোধ করা যাবে বলে তিনি মনে করেন।
তিনি আরও বলেন, কৃষিসহ বিভিন্নক্ষেত্রে ভালো ভালো গবেষণা হচ্ছে। এসব গবেষণার মাধ্যমে দেশের উচ্চশিক্ষা এগিয়ে যাবে বলে তিনি মনে করেন।
ড. ফখরুল ইসলাম বলেন, পরিবর্তিত বাংলাদেশে স্কুল ও কলেজ শিক্ষকদের এসব গবেষণা ফলাফল জাতির কল্যাণ সত্যিই কাজে লাগবে। নতুন জ্ঞান তৈরিতে এসব গবেষণা অনবদ্য অবদান রাখবে। পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনকারী এসব শিক্ষকদের অনার্স ও মাস্টার্স কোর্স চালু রয়েছে এমন কলেজে পদায়নে মাউশিকে ইউজিসি সুপারিশ করবে বলে তিনি জানান।
সেমিনারে ইসলামী আরবি বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইআবি) উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. শামসুল আলম, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটের মহাপরিচালক প্রফেসর মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান, উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. সাঈদ ফেরদৌস, ইআবি’র উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আবু জাফর খান, শেরে বাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) উপ-উপাচার্য প্রফেসর ড. মো. বেলাল হোসাইন, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. মোহাম্মাদ তৌফিকুল ইসলাম ও প্রফেসর ড. নেভিন ফরিদা, বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রফেসর ড. খন্দকার শরীফুল ইসলাম, প্রফেসর ড. মুরাদ আহমেদ ফারুখ ও প্রফেসর মাহবুবা জাহান এবং শেকৃবি’র প্রফেসর ড. জসিম উদ্দিন বিষয় সংশ্লিষ্ট এক্সপার্ট সদস্য হিসেবে উপস্থিত ছিলেন।
অনুষ্ঠানে রিসার্চ গ্রান্টস এন্ড এওয়ার্ড ডিভিশনের অতিরিক্ত পরিচালক মো. শাহীন সিরাজ ও উপপরিচালক মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, বিভিন্ন সরকারি স্কুল ও কলেজের ১২ জন শিক্ষকের পিএইচডি অভিসন্দর্ভ মূল্যায়নপূর্বক শিক্ষাদান সংশ্লিষ্ট বিষয়ের সাথে অর্জিত ডিগ্রির সামঞ্জস্য নিরূপণে এই একাডেমিক সেমিনার আয়োজন করা হয়।